Blogger Widgets

মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১২

জানতে হবে জানাতে হবে :::: ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় ।


Photo: জানতে হবে জানাতে হবে  :::: ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি নিরাকার।সনাতন ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদ-এ এর অনেক প্রমাণ পাওয়া যায় । যেমন-





“Ishwar is alone provides true knowledge to true seekers.He alone promoter ofknowledge and motivates virtious people into novel actions to seek bliss.he aloneis the creator and manager of the world.Hence never worship any one else except one and only ishwr.” RIGVEDA-10.49.1

ঋগবেদ এর এই মন্ত্রটি ৫ বারপাঠ করুন।তাহলেই বুঝতে পারবেন যে, ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়্।তিনি ব্যতীত অন্য্ কেউ উপাস্য নেই।
আবার-“He is the one who represents selfesness,cont ­rols the entire universe,is present everywhere and is the devata of all devatas,alone is source of bliss.Those who do not understand him remain drencged in sorrow and those who realize him achieve unconditional happiness.” YAJURVEDA 17.18

এখানেও কিন্তু সেই এক পরম ব্রহ্মকে জানার মাধ্যমে আমাদের জীবনের পরম উদ্দেশ্য মুক্তি লাভের কথা বলা হয়েছে।বলা হয়েছে, যারা তা বোঝেনা তারা দু:খ দ্বারা সিক্ত হয়।
বৈদিক শাস্ত্রের বাণী-“নাপোস্য মন্যদ ব্রহ্মনো ব্রহ্মৈকমেবাদ্বিতীয়ম্”-ব্রহ্ম ছাড়া কেউ উপাস্য নেই।তিনি এক এবং অদ্বিতীয়।
তাহলে আমরা বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা কেন করছি,তা বেদ বিরুদ্ধ জেনেও??????
পৌরানিক ধারনা মতে দেব-দেবী ৩৩ কোটি অথচ বাংলায় crore শব্দটি কোটি বোঝালেও সংস্কৃত-এ এর অর্থ ধরণ বা প্রকার।মূলত দেব এর সংস্কৃত অর্থ শক্তি।অর্থাত্‍ ঈশ্বরের ৩৩ প্রকার শক্তি।

যজুর্বেদ ১৪.৩১ ঘোষণা করছে-“ত্রয়স্ত্র শতাস্তুবত ভূতান্য শাম্যন্প্রজাপতি:।
পরমেষ্ঠ্যধিপতিরাসীত্’’।
অর্থ—যাহার প্র্রভাবে গতিশীল প্রকৃতি নিয়ন্ত্রিতহয়,প্রজার পালক,সর্বব্যাপক ­,অন্তরীক্ষে ব্যপ্ত,তাহার মহাভূতের তেত্রিশ গুণের স্তুতি কর।

তাহলে ইন্দ্র.বায়ু,অগ্নি,ব্রহ্মা, বিষ্ণু,রুদ্র,গণপতি, ­লক্ষী,সরস্বতী এসব কি??
এগুলো হচ্ছে ঈশ্বরের নাম।আলাদা কোন সত্ত্বা না।ঈশ্বরের অনেক গুণবাচক এবং কর্মবাচক নামের মধ্যে আমি এই কয়েকটি নামের সাধারণ বাংলায় ব্যাখ্যা দিচ্ছি।ঈশ্বরের প্রতিটি নাম ব্যাকরণগতভাবে, ব্যুৎপত্তিগতভাবে ­ এবং নিরুক্ত সহকারে বিশুদ্ধভাবে ব্যাখ্যা করা যায়।তবে তার আদি নাম এবং সবচেয়ে পবিত্র নাম “ওম”।

স্বপ্রকাশ বলে তিনি---অগ্নি। বিজ্ঞানস্বরূপ বলে তিনি---মনু।
সকলের পালনকর্তা বলে তিনি---প্রজাপতি ­। পরমশ্বৈর্য্যবান ­ বলে তিনি—ইন্দ্র।
নিরন্তর ব্যাপক বলে তিনি---ব্রহ্মা। সর্বত্র ব্যাপক বলে তিনি—বিষ্ণু।
দুষ্টদিগকে দন্ড দিয়ে রোদন করান বলে তিনি--- রূদ্র। সর্বভূতে বিদ্যমান বলে তিনি—নারায়ণ।
জ্ঞান দান করেনে বলে তিনি—সরস্বতী। সবার রক্ষাকর্তা এবং সিদ্ধিদাতা বলে তিনি—গণপতি।
জগৎকে শোভামন্ডিত করেন বলে তিনি---লক্ষী।
Mind it----এসব হচ্ছে সেই একএবং অদ্বিতীয় ঈশ্বরের নাম মাত্র।এগুলো কোন আলাদা সত্ত্বা নয়।

সবাইকে নমস্কার। _________TANMOY ­ KUMAR GHOSE (RONY)(তন্ময় কুমার ঘোষ (রনি)

http://www.facebook.com/VEDAtheinfalliblewordofGOD?ref=ts&fref=tsজানতে হবে জানাতে হবে :::: ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি নিরাকার।সনাতন ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ বেদ-এ এর অনেক প্রমাণ পাওয়া যায় । যেমন-





“Ishwar is alone provides true knowledge to true seekers.He alone promoter ofknowledge and motivates virtious

people into novel actions to seek bliss.he aloneis the creator and manager of the world.Hence never worship any one else except one and only ishwr.” RIGVEDA-10.49.1

ঋগবেদ এর এই মন্ত্রটি ৫ বারপাঠ করুন।তাহলেই বুঝতে পারবেন যে, ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়্।তিনি ব্যতীত অন্য্ কেউ উপাস্য নেই।
আবার-“He is the one who represents selfesness,cont ­rols the entire universe,is present everywhere and is the devata of all devatas,alone is source of bliss.Those who do not understand him remain drencged in sorrow and those who realize him achieve unconditional happiness.” YAJURVEDA 17.18

এখানেও কিন্তু সেই এক পরম ব্রহ্মকে জানার মাধ্যমে আমাদের জীবনের পরম উদ্দেশ্য মুক্তি লাভের কথা বলা হয়েছে।বলা হয়েছে, যারা তা বোঝেনা তারা দু:খ দ্বারা সিক্ত হয়।
বৈদিক শাস্ত্রের বাণী-“নাপোস্য মন্যদ ব্রহ্মনো ব্রহ্মৈকমেবাদ্বিতীয়ম্”-ব্রহ্ম ছাড়া কেউ উপাস্য নেই।তিনি এক এবং অদ্বিতীয়।
তাহলে আমরা বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা কেন করছি,তা বেদ বিরুদ্ধ জেনেও??????
পৌরানিক ধারনা মতে দেব-দেবী ৩৩ কোটি অথচ বাংলায় crore শব্দটি কোটি বোঝালেও সংস্কৃত-এ এর অর্থ ধরণ বা প্রকার।মূলত দেব এর সংস্কৃত অর্থ শক্তি।অর্থাত্‍ ঈশ্বরের ৩৩ প্রকার শক্তি।

যজুর্বেদ ১৪.৩১ ঘোষণা করছে-“ত্রয়স্ত্র শতাস্তুবত ভূতান্য শাম্যন্প্রজাপতি:।
পরমেষ্ঠ্যধিপতিরাসীত্’’।
অর্থ—যাহার প্র্রভাবে গতিশীল প্রকৃতি নিয়ন্ত্রিতহয়,প্রজার পালক,সর্বব্যাপক ­,অন্তরীক্ষে ব্যপ্ত,তাহার মহাভূতের তেত্রিশ গুণের স্তুতি কর।

তাহলে ইন্দ্র.বায়ু,অগ্নি,ব্রহ্মা, বিষ্ণু,রুদ্র,গণপতি, ­লক্ষী,সরস্বতী এসব কি??
এগুলো হচ্ছে ঈশ্বরের নাম।আলাদা কোন সত্ত্বা না।ঈশ্বরের অনেক গুণবাচক এবং কর্মবাচক নামের মধ্যে আমি এই কয়েকটি নামের সাধারণ বাংলায় ব্যাখ্যা দিচ্ছি।ঈশ্বরের প্রতিটি নাম ব্যাকরণগতভাবে, ব্যুৎপত্তিগতভাবে ­ এবং নিরুক্ত সহকারে বিশুদ্ধভাবে ব্যাখ্যা করা যায়।তবে তার আদি নাম এবং সবচেয়ে পবিত্র নাম “ওম”।

স্বপ্রকাশ বলে তিনি---অগ্নি। বিজ্ঞানস্বরূপ বলে তিনি---মনু।
সকলের পালনকর্তা বলে তিনি---প্রজাপতি ­। পরমশ্বৈর্য্যবান ­ বলে তিনি—ইন্দ্র।
নিরন্তর ব্যাপক বলে তিনি---ব্রহ্মা। সর্বত্র ব্যাপক বলে তিনি—বিষ্ণু।
দুষ্টদিগকে দন্ড দিয়ে রোদন করান বলে তিনি--- রূদ্র। সর্বভূতে বিদ্যমান বলে তিনি—নারায়ণ।
জ্ঞান দান করেনে বলে তিনি—সরস্বতী। সবার রক্ষাকর্তা এবং সিদ্ধিদাতা বলে তিনি—গণপতি।
জগৎকে শোভামন্ডিত করেন বলে তিনি---লক্ষী।
Mind it----এসব হচ্ছে সেই একএবং অদ্বিতীয় ঈশ্বরের নাম মাত্র।এগুলো কোন আলাদা সত্ত্বা নয়।

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Blogger Tips And Tricks|Latest Tips For Bloggers Free Backlinks
f
Sign up for FREE daily Updates.