১৯৮১ সালের ১ সেপ্টেম্বরের ঘটনা তখন আনুমানিক দুপুর ৩:৩০ বাজে ব্রাজিলের"Sobra l santos"নামের নামের একটি স্টিমার ২০০ টন মালামাল
ও ৫৩০ জন যাত্রী নিয়ে যাচ্ছিল ||
স্টিমারটি হঠাৎ O'bidospara বন্দরের কাছে প্রায়ই_ ২৬০ ফুট গভীর পানিতে
ও ৫৩০ জন যাত্রী নিয়ে যাচ্ছিল ||
স্টিমারটি হঠাৎ O'bidospara বন্দরের কাছে প্রায়ই_ ২৬০ ফুট গভীর পানিতে
উল্টে যায় ||
বন্দরের খুব কাছেই ছিল আমাজন নদীর একটি অংশ যা পিরানহা মাছে ভরা ছিল। আগেই
বলে রাখি পিরানহারা সাধারণত কাউকে আক্রমণ করে না কিন্তু রক্তের গন্ধ পেলে এরা পাগলের মতো হয়ে যায় ||
পিরানহারা অনেক দূর থেকেই রক্তের
ঘ্রান নিতে পারে|| স্টিমার উলটানোর ফলে যাত্রীরা অনেক
আঘাত পায় || তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে যায় ফলে প্রচুর রক্তপাত ঘটে !!!
স্থান আর সময়ের যথার্থ সমন্বয়ে পিরানহারা খুব দ্রুত ডুবন্ত স্টিমা কাছে চলে আসে ও তাদের পেট
ভর্তি খাবারপেয়ে যায় || মাত্র ১৮২ জন জীবন্ত ফিরে আস্তে পেরে ছিল তাও তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ কাটা ছেরা ছিল !!!
৩৮৪ জন জীবন্ত
খাওয়া হয়ে গেল মাত্র
৪ টা লাশ খুঁজে পাওয়া গিয়ে ছিল আমাজনের রেকর্ড করা সবচে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ছিল এটি তাহলেআপনারা বুঝতেই পারছেন কতোটা হিংস্র ও ভয়াবহ হলে ৩৮৪
টি মানব দেহ জীবন্ত খেয়ে ফেলাযায়। অনেক কষ্ট করে ঘটনা ।
বন্দরের খুব কাছেই ছিল আমাজন নদীর একটি অংশ যা পিরানহা মাছে ভরা ছিল। আগেই
বলে রাখি পিরানহারা সাধারণত কাউকে আক্রমণ করে না কিন্তু রক্তের গন্ধ পেলে এরা পাগলের মতো হয়ে যায় ||
পিরানহারা অনেক দূর থেকেই রক্তের
ঘ্রান নিতে পারে|| স্টিমার উলটানোর ফলে যাত্রীরা অনেক
আঘাত পায় || তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে যায় ফলে প্রচুর রক্তপাত ঘটে !!!
স্থান আর সময়ের যথার্থ সমন্বয়ে পিরানহারা খুব দ্রুত ডুবন্ত স্টিমা কাছে চলে আসে ও তাদের পেট
ভর্তি খাবারপেয়ে যায় || মাত্র ১৮২ জন জীবন্ত ফিরে আস্তে পেরে ছিল তাও তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ কাটা ছেরা ছিল !!!
৩৮৪ জন জীবন্ত
খাওয়া হয়ে গেল মাত্র
৪ টা লাশ খুঁজে পাওয়া গিয়ে ছিল আমাজনের রেকর্ড করা সবচে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ছিল এটি তাহলেআপনারা বুঝতেই পারছেন কতোটা হিংস্র ও ভয়াবহ হলে ৩৮৪
টি মানব দেহ জীবন্ত খেয়ে ফেলাযায়। অনেক কষ্ট করে ঘটনা ।
সংগৃহীত ।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন